কাজী রবিনের হাত ধরে মোগড়াপাড়ায় শক্তিশালী হচ্ছে অধ্যাপক রেজাউল করিম বলয়।
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সজীব হোসেন।
গত ৫ই আগস্টের পর থেকে সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেজাউল করিমের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনকে সামনে রেখে একজোট হয়েছেন বিএনপির পদবঞ্চিত ত্যাগী নেতারা।
৫ই আগস্টের পর সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন সেক্টরে পদধারিদের একক নিয়ন্ত্রণে থাকায় ক্ষোভ বাড়ছে কর্মীদের মাঝেও।
স্থানীয়রা জানান,রেজাউল করিম ও তার সঙ্গে উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার আবু জাফর ঐক্যবদ্ধ হয়ে শক্তিশালী বলয় তৈরি করার চেষ্টা করছেন। দিনকে দিন বর্তমানে থানা বিএনপির নেতৃত্বের বলয় থেকে নেতাকর্মীরা ছিটকে পড়ছেন নানা আশঙ্কায়।রেজাউল করিমও আগের চেয়ে শারীরিকভাবে একটু বেশিই সুস্থবোধ করছেন মনে হচ্ছে।
এদিকে নির্বাচনী মাঠে এসেছেন রেজাউল করিম ও খন্দকার আবু জাফরের সঙ্গে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় আছেন বেশ জোরেশোরে।
স্থানীয়রা আরোও জানান,৫ই আগস্টের পর সোনারগাঁয়ের রাজনীতিতে সরব হন সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী রেজাউল করিম,উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার আবু জাফর,এসএম ওয়ালিউর রহমান আপেল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল ও জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ-আলম মুকুল।
এছাড়া মোগড়াপাড়া ইউনিয়নের প্রভাবশালী বিএনপি পরিবারের রাজনীতিবিদ বিগত ১৭ বছর জেল-জুলুম,মামালা-হামলার শিকার হয়েও রেজাউল করিমের রাজনীতিকেই আঁকড়ে ধরে ছিলেন এমনকি নিজেকে ইউনিয়নের রাজনীতিতে অপ্রতিরোধ্য হিসেবে তৈরী করেছেন পাশাপাশি থানা ও জেলার রাজনীতিতেও রয়েছে তার অবাধ বিচরণ।
এনামুল হক রবিনের উপর থানা নেতাকর্মীদের আস্থা বাড়ছে দিনদিন।
এদিকে রেজাউল করিম ও ওয়ালিউর রহমান আপেল এলাকায় লিফলেট বিতরণ করে জনমত তৈরী করছেন।একই কাজ করছেন ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল,শাহ-আলম মুকুল।এভাবে সোনারগাঁয়ের মানুষের মাঝে প্রচারণা চালিয়ে একজোট হচ্ছেন সামনের নির্বাচনকে সামনে রেখে রেজাউল করিম-আবু জাফর বলয়ের নেতৃবৃন্দ।
সম্পাদক ও প্রকাশক:আবছার উদ্দিন