নোয়াখালীতে মিছিলে যুবদল নেতার মৃত্য
বেলালহোসেন কামাল ব্যুরো চীপ নোয়াখালী
কর্মি স tমাবেশের মিছিলে স্লোগান দিতে নেতা ফারুক। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে,গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়নের চরচেঙ্গা বাজারে যুবদলের কর্মি সমাবেশের মিছিলে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. ওমর ফারুক (৩৫) সোনাদিয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের শফিউল্লাহ মিয়ার ছেলে। তিনি একই ওয়ার্ডের যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হাতিয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোজাম্মেল হোসেন বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার চরচেঙ্গা বাজারে যুবদল একটি কর্মি সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সমাবেশে যুবদল নেতা ফারুক স্থানীয় বাংলাবাজার থেকে নেতৃত্ব দিয়ে মিছিল নিয়ে সভাস্থলে আসেন। মিছিল চলা অবস্থায় হঠাৎ তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে নাকে মুখে ফেনা বের হয়ে যায়। পরে তাকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে দুই ছেলেসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে স্থানীয়দের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তার মৃত্যুতে নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রহমান শোক জানিয়েছেন। তিনি যুবদল নেতা ফারুকের রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম আজমল হুদা বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। মিছিলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে। কোনো অভিযোগ না থানায় ময়না তদন্ত ছাড়া মরদেহ দাফন করা হবে।নোয়াখালীতে মিছিলে যুবদল নেতার মৃত্য you can
কর্মি স toমাবেশের মিছিলে স্লোগান দিতে গিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন যুবদল নেতা ফারুক। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এর আগে,গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে উপজেলার সোনাদিয়া ইউনিয়নের চরচেঙ্গা বাজারে যুবদলের কর্মি সমাবেশের মিছিলে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত মো. ওমর ফারুক (৩৫) সোনাদিয়া ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের শফিউল্লাহ মিয়ার ছেলে। তিনি একই ওয়ার্ডের যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হাতিয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোজাম্মেল হোসেন বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার চরচেঙ্গা বাজারে যুবদল একটি কর্মি সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সমাবেশে যুবদল নেতা ফারুক স্থানীয় বাংলাবাজার থেকে নেতৃত্ব দিয়ে মিছিল নিয়ে সভাস্থলে আসেন। মিছিল চলা অবস্থায় হঠাৎ তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে নাকে মুখে ফেনা বের হয়ে যায়। পরে তাকে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে দুই ছেলেসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে স্থানীয়দের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তার মৃত্যুতে নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রহমান শোক জানিয়েছেন। তিনি যুবদল নেতা ফারুকের রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
যোগাযোগ করা হলে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একে এম আজমল হুদা বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। মিছিলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে। কোনো অভিযোগ না থানায় ময়না তদন্ত ছাড়া মরদেহ দাফন করা হবে।
সম্পাদক: বিপ্লব কুমার দাস,প্রকাশক:আবছার উদ্দিন