বাঁচতে চাই মীম সাড়ে তিন বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মীম।
জিএমআবু জাফর (সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৫নং শিবপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড খানপুর গ্রামের মোছা:ফজিলা খাতুনের ছোট মেয়ে মোছা: রুবিনা খাতুন এর বড় মেয়ে সন্তান মোছা: মীম, মিমের বাবার নাম মো: ইসরাইল হোসেন।
গত এক বছর ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত ভুগছেন মীম, বর্তমান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন মীম। ডাক্তার বলছে গত এক সপ্তাহের মধ্যে অপারেশন না করতে পারলে সারা শরিলে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি, মীমকে চোখের ক্যান্সার অপারেশন করতে গেলে অনেক টাকার প্রয়োজন।
কিন্তু টাকার অভাবে অনেক দিন যাবত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন,টাকা যোগাড় করতে পারছে না তারা, ডাক্তার বলছে ৫টা কেমো দিতে হবে একটা একটা কেমো দাম নাকি ৫০ হাজার টাকা, মীমের বাবা মো: ইসমাইল হোসেন বলেন আপনাদের কাছে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি দয়া করে একটু হেল্প করবেন আমার মেয়েটার জন্য।কোন সুদয়াবান ব্যক্তি যদি থেকে থাকেন একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবেন আমার এই বাচ্চা মেয়েটির জন্য, গত এক দেড় বছর ধরে অনেক কম বেশি চিকিৎসা করে আসছি আর এই মুহূর্তে আমার দ্বারা এত টাকা ম্যানেজ করা সম্ভব হচ্ছে না এই জন্য আপনাদের কাছে সবিনয় অনুরোধ করছি প্লিজ একটু হেল্প করবেন সবাই।
মীমের নানি মোছা: ফজিলা খাতুন বলেন আমি খুব অসহায় দরিদ্র পরিবার, ফজিলা খাতুন ছোট একটা চায়ের দোকান চালায়, চায়ের দোকানে যা ইনকাম হয় একদিকে সংসার চালাতে হয়, চায়ের দোকান চালিয়ে কোন রকম সংসার টাই চলছে, মীমের নানি ফজিলা খাতুন বলেন আমি বড় বিপাদে পড়ে আছি কি করে আমি এদের দেখাশুনা ও চিকিৎসা করব আমার কাছে তো কোন টাকা নেই ও কোন জমি জায়গা নেই যে জমি বিক্রয় করে চিকিৎসা করব, ফজিলা খাতুন বলেন আমার ছোট ছেলে সে ও ক্যান্সার রোগে ভুগছেন আমি কি করবো বুঝতে পারছি না।
ফজিলা খাতুন আরও বলেন আমার কানের সোনার দুল ছিল সেই দুটি বন্দক রেখে মীমের ঢাকায় চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেখানে কিছু দিন থাকার বলেন মীমের ৫টা কেমো দিতে হবে একটা একটা কেমো দাম ৫০হাজার টাকা, এবং ডাক্তার বললো অপারেশন করতে হবে।
আপনারা চাইলে সাহায্যের হাত বাড়িতে দিতে পারেন, দয়া করে একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন সবাই, নিচের দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন, মোবাইল : ০১৭৬২২৬৯০৮৭ নগদ অথবা বিকাশ পার্সোনাল।
সম্পাদক ও প্রকাশক:আবছার উদ্দিন