মৃত্যু না হয়ে মরার মতো বেচে থাকার যন্ত্রণা কতটা কষ্টের
আহমাদুল রহমান
মনির হোসেন কাপাসিয়া থানার ,টোক ইউনিয়নের ঘোষেরকান্দি গ্রামের (৩৪) হঠাৎ হঠাৎ করে বুকে পিঠে ব্যাথা উঠলে গ্যাসের সমস্যা মনে করে তেমন পাত্তা দিতো না।
কিন্তু দিন যাচ্ছে বুকের ব্যাথা পিঠের ব্যাথা বাড়তে থাকে বেশি ব্যাথা উঠলে গ্রামের ডাক্তার দিয়ে গ্যাসের ওষুধ ব্যাথার ওষুধ খেতো হঠাৎ। কিছু দিন ভালো গেলেও আস্তে আস্তে এটা ভয়ংকর ব্যাথার রূপ নেয় হঠাৎ মাঝরাতে ব্যাথা উঠলে পাগলের মতো ছটফট করে দোড়াতে থাকলে আত্মীয় স্বজনরা নিয়ে আসে উপজেলা সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ সেখানে না রাখলে জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসলে ডাক্তারা তাৎক্ষণিক ওষুধ দিয়ে ব্যাথা কমায়।
এবং বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে সিউর হন পিত্তথলিতে পাথর হয়েছে এবং দ্রুত অপারেশন করার জন্য বলেন।
ডাক্তারের প্রাথমিক ওষুধের জন্য কিছু দিন ভালো যায় কিন্তু সে ভাবে আরো কিছু দিন পর অপারেশন করাবে এভাবে ২৫ দিন পর আবার ব্যাথা উঠে তার সাথে নীল কালারের বমি এই সব দেখে আবার হাসপাতালে আনলে ডাক্তার বলেন অনেক বড় ভুল করেছেন অপারেশন না করিয়ে।
মনির হোসেন বলেন স্যার আমাকে বাচান যা লাগে করেন আমার ব্যাথা কমান কিন্তু ব্যাথা কমে না ডাক্তার জানাই পিত্তথলিতে ইনফেকশন হয়েছে এবার অপারেশন ডেন্জার
আমরা মনির হোসেনের মতো গ্রামের হাতড়ে ডাক্তার আর মনগড়া চিন্তা না করে কোনো কিছু ঘটার আগে আমাদের উচিত একজন ভালো মানের ডাক্তার দেখানোর জন্য।
তা না হলে মনির হোসেন এর মতো অপারেশন হওয়ার পরও ভুক্তে হবে মৃত্যু যন্ত্রণায় সবাই নিজের প্রতি যত্নবান হয় এবং পরিবারের খেয়াল রাখি
সম্পাদক: বিপ্লব কুমার দাস,প্রকাশক:আবছার উদ্দিন