সমুদ্র সৈকতে প্রভাব বিস্তার করে আসছে বীচ কর্মী এর সদস্য মোঃশফিউল করিম।
নিজস্ব প্রতিবেদক।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের অন্তর্ভুক্ত BMC.F
ও বীচ কর্মীর সদস্য জনাব মোঃ শফিউল করিম। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার সরকারের।
কক্সবাজার জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরী সুযোগ্য ভাতিজা ও স্বৈরাচারে সরকারে নির্ধারিত কোটায় চাকরি পাওয়া মোঃ শফিউল করিম দীর্ঘ বছর ধরে সমুদ্র সৈকতে তার চাচা মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর প্রভাব বিস্তার করে আসছে কলাতলী পয়েন্ট হতে লাবনী পয়েন্ট পর্যন্ত।
সৈকতে সাধারণ ব্যবসায়ীদের উপর জুলুম নির্যাতন করে আসছে বীচ কর্মী সদস্য শফিউল করি। সৈকতে যেসব হকাররা রয়েছে তারা শফিউল করিম কে চাঁদা না দিলে তাদের মালামাল জব্দ করে পরে টাকা দেওয়া হলে । তার নিজ দায়িত্বে এসব মালামাল ছেড়ে দেওয়া হতো।
গত ৫ ই আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ার কারণে।
জেলা জেলা প্রশাসকের অন্তর্ভুক্ত অন্যান্য যে সব বীচ কর্মীর সদস্যরা রয়েছেন। তারা পর্যটক সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। জনাব তানভীর হোসাইন এর দিক নির্দেশনা মেনে ও জেলা প্রশাসকের অন্তর্ভুক্ত হয়ে সুন্দর ও শৃঙ্খলা ভাবে তারা দায়িত্ব পালন করে আসছে সমুদ্র সৈকতে।
তার মধ্যে বীচকর্মী শফিউল করিম। তার অনিয়ম এখনো বন্ধ হয়নি। গত কয়েকদিন আগে শফিউল করিম কলাতলী পয়েন্টে ডিউটি থাকা অবস্থায় 15 টি অবৈধ ক্যামেরা জব্দ করে। পরে সেই ঘটনাস্থলে সন্ধ্যা ৬টার দিকে আমি গণমাধ্যম কর্মী হয়ে কলাতলী পয়েন্টে তথ্য কেন্দ্রে উপস্থিত হয়।
তৎক্ষণ 15 টি ক্যামেরা শফিউল করিমের নেতৃত্বে ছেড়ে দেওয়া হয় শফিউল করিম এর কাজথেকে যখন আমি জানতে চাইলাম। তখন আমাকে শফিউল করিমের বলেন কলাতলী পয়েন্টের তথ্য কেন্দ্রে নাকি আসলে শফিউল করিমের অনুমতি নিতে হবে। তখন তার সাথে বাড়াবাড়িতে না গিয়ে আমি নিজেই ওখান থেকে চলে আসি।
পরে গোপনীয় সূত্রে আমরা জানতে পারি প্রতি পিস ক্যামেরা ছেড়ে দেওয়া হয় ৫০০ টাকার বিনিময়ে।
পরবর্তীতে সমুদ্র সৈকতে যেসব ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা রয়েছে তাদের কাছে জানতে পারি।
৫ ই আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ার কারণে বীচকর্মীর যেসব সদস্যরা রয়েছে তাদেরকে কোন ব্যবসায়ীরা ও কোন হকার রা কোন ধরনের চাঁদা এবং টাকা পয়সা দেওয়া হয় না বলে আমাদেরকে হকাররা জানিয়েছেন। কিন্তু বীচ কর্মীর সদস্য শফিউল করিমের অনিয়ম এখনো বন্ধ হয়নি। তার চাচা স্বৈরাচার সরকারের আওয়ামী লীগের নেতা মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর প্রভাব বিস্তার করে সমুদ্র সৈকতে এখনো দিন দুপুরে চাঁদাবাজি করে আসছে।
আমরা এই বিষয় নিয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের মান্যবর জেলা প্রশাসক জনাব সালাউদ্দিন আহমেদ। মহোদয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ও
পর্যটক সেলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। জনাব তানভীর হোসাইন স্যার এর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি অতি শীগ্রই এসব স্বৈরাচার এর বিরুদ্ধে আইন আনুক ভাবে পদক্ষেপ না নেওয়া হলে। অন্যান্য বীচ কর্মীর যেসব সদস্যরা রয়েছে তাদের মান-সম্মান ক্ষুন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।