মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
Headline
সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের ডাঃ রসেন্দ্র কুমার তালুকদার আর নেই। খুলনায় ছু/রি/কা/ঘা/তে র’ক্তা’ক্ত আজিজ— খুমেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি, তদন্তে পুলিশ কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ৬ আইনজীবী কারাগারে শ্রীপুর থানার ওসির ব্যবসাকে কেন্দ্র করে মোটোফোনে ঘুষ চাওয়ার অডিও ভাইরাল ছাত্রদল নেতা পারভেজ হত্যার প্রতিবাদে মাটিরাঙ্গায় মানববন্ধন কুমিল্লা নগরীতে ঝটিকা মিছিল, আটক ৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কালিয়াকৈরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সাংবাদিক শাহিনুর ইসলাম শাহিন এর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত। রাণীশংকৈলে আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা কর্মী বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার
Headline
Wellcome to our website...
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু।
/ ১৮২ Time View
Update : রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪, ৮:২৭ পূর্বাহ্ন

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু।

মোঃ আবু বক্কার, সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরা মেডিকেল হাসপাতালের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বদলীকৃত পরিচালক ডাঃ শীতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনায় খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক মঞ্জরুল আহসানের নেতৃত্বে টিম ৬ জুলাই সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে মেডিকেল হাসপাতালে তদন্ত করতে আসেন বলে সূত্রে জানান। খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক মঞ্জরুল আহসান এবং তার তদন্ত টিম প্রায় তিন ঘন্টা ধরে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালানা করেন।

এর আগে গত সোমবার (১ জুলাই) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সহকারী সচিব এমকে হাসান জাহিদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে শীতল চৌধুরীকে ওএসডি করে ঢাকার মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলী করা হয়।
অপরদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাঃ শেখ কুদরত ই খোদাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক হিসেবে চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

সূত্রে জানা গেছে, ডাঃ শীতল চৌধুরী সাতক্ষীরা মেডিকেল হাসপাতালে আসার পর থেকে হাসপাতালটি অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়। মেডিকেল হাসপাতালে অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যবসা খুলে বসে ছিলেন ডাঃ শীতল চৌধুরী। তাঁর স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল হাসপাতালের কর্মকর্তা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যকর্মীরা। এছাড়া সাধারণ রোগী ও তাদের স্বজনরা তো বটেই। মেডিকেলের ল্যাব, এক্সরে বিভাগ এবং কেবিন ভাড়া থেকে প্রতি সপ্তাহে মোটা অংকের টাকা পরিচালকের হাতে দিতে হয়েছে। তা না দিলে বিভাগ পরিবর্তন ও বদলী করে দেওয়ার হুমকিও প্রদর্শন করতেন ডাঃ শীতল চৌধুরী। এছাড়া হাসপাতালের ঔষধ কেনার জন্য বরাদ্দ হওয়া ৭ কোটি টাকার কোন ঔষধ না কিনে পুরো টাকা আত্মসাত করেন বলে অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।

অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ শীতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Our Like Page