

হাসিনা কে ফেরত চেয়েছে বাংলাদেশ ।
সাথে সীমান্ত হত্যা বন্ধ এবং তিস্তার ন্যায্য পানির অংশিদার চেয়েছে বাংলাদেশ ।
আজ ড.ইউনুস কে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে স্বাগত জানিয়েছে তা আর কয়জন প্রধানমন্ত্রী কে জানিয়েছে জানিনা ।
ড.ইউনুস ও নিজ দেশের সকল অধিকার বুঝে নেওয়ার কথা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে ।
এত স্পষ্ট এবং কঠিন ভাষায় ভারতের সাথে বাংলাদেশের আগে কখনো কথা হয়েছে কিনা সেটা ও জানা নেই।
ঢাকা বারবার চেয়েছে দিল্লির সাথে বসতে কিন্তু নরেন্দ্র মোদি কোন ভাবেই ইউনুসের সাথে দেখা করতে রাজি না ।
কারণ মোদি জানত যত হোমওয়ার্ক ই করা হোক ইউনুসের মতো ঝানু মালের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সে বাংলাদেশ কে ছোট করে দেখার সুযোগ পাবে না ।
বাংলাদেশ কে শোষণ করার মতো প্রস্তাব রাখতে পারবে না ।
বরং ইউনুস ঠিক ই খুঁজে খুঁজে বাংলাদেশ ভারতের কাছে কি কি পাবে সেই ন্যায্য অধিকারের দাবি করবে ।
আর এটা যে দাবিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে না সেটাও ভারত জানে । “ইউনুস ছুঁলে আঠারো ঘা”
এই কথা টা ভারত বিশ্বাস করা শুরু করেছে বলেই ইউনুসের সাথে কোন ভাবে ই সাক্ষাৎ করার ইচ্ছে তাদের ছিলো না ।
কিন্তু বঙ্গোপসাগরের মালিকানা নিয়ে ইউনুসের বক্তব্যে তাদের কাঁপুনি শুরু হয়েছিলো ।
সাথে চীন ভ্রমণ তো আছেই ।
সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি তে ড.ইউনুস এক উদীয়মান নক্ষত্র ।
তারে সাইড কাইটা কোন দ্যাশের পক্ষে দক্ষিণ এশিয়ায় হম্বিতম্বি করা সম্ভব না ।
কারণ ঘুড়ি উড়ছে আকাশে তবে নাটাই তো ইউনুসের হাতে । বাংলাদেশ হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতির নাটাই ।