

৬০০ কোটি টাকার হাসপাতাল এখন জুলাই আহতদের ‘আবাসিক হোটেল’
ডেস্ক রিপোর্ট: মোহাম্মদ সজল ইসলাম
জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল এখন বন্ধ, প্রতিদিন সেবাবঞ্চিত হাজারো রোগী।
#একজনেরও হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন নেই: পরিচালক
#কাজটা সহজ না, আমরা চেষ্টা করছি: স্বাস্থ্য সচিব
#চেষ্টা করছি, ঈদের পর যেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়: বিশেষ সহকারী
#সম্মিলিতভাবে কঠিন সিদ্ধান্তে আসা দরকার: সমন্বয়ক
দেশের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ও একমাত্র সরকারি চক্ষু হাসপাতাল জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল। ১৩ দিন ধরে বন্ধ হাসপাতালটির চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম। সেখানে অবস্থান করছে শুধু জুলাই আন্দোলনের কিছু আহত। তাদের নিয়মিত খাবার সরবরাহ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে ৬০০ কোটি টাকার এ হাসপাতালটি এখন কার্যত আবাসিক হোটেল হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
গত ২৮ মে নিছক ‘ভুল-বোঝাবুঝি’ থেকে হাসপাতালটির চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পিটিয়ে তাড়িয়ে দেন জুলাই আন্দোলনের আহতরা। এরপর থেকে নিরাপত্তা শঙ্কায় আর কেউ হাসপাতালে আসছেন না। হাসপাতালের সব সেবাও বন্ধ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, জুলাই ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ অনেকে চেষ্টা করেও বিষয়টিকে সমাধানে নিয়ে আসতে পারেননি।