

খিলক্ষেতে ফ্যাসিস্ট নেত্রী শশীর আধিপত্য এলাকায় বহাল,প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা।
স্টাফ রিপোর্টার:-সাব্বির হোসেন
রাজধানীর খিলক্ষেতে ভূমিদস্যু,সন্ত্রাস চাঁদাবাজ এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরশাসকের পক্ষে অর্থ যোগান দাতা শাহীনা আক্তার শশী ও তার পরিবারের আধিপত্য বিস্তারের অতিষ্ঠ পুরো খিলক্ষেতবাসী। এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়,ফ্যাসিবাদ আওয়ামী সরকারের শাসন আমলে ক্ষমতার দাম্ভিকতা দিয়ে জুলুম নির্যাতন চাঁদাবাজি,দখল বানিজ্য সহ নানান অপকর্মের সাথে জড়িত খিলক্ষেত থানা যুব মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহিনা আক্তার শশী ও তার পরিবার আওয়ামী বিতর্কিত এমপি হাবিব হাসানের সাথে সক্ষতা তৈরী করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে এই পরিবার।গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ছাত্র হত্যা,সন্ত্রাস,চাঁদাবাজি, জোর পূর্বক ভোগদখল ও নৈরাজ্য অব্যাহত রেখেছিলেন এলাকাজুড়ে।তৈরী করেছিলো নিজস্ব সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী,আওয়ামী লীগ নেএী শাহিনা আক্তার শশী ও তার পরিবার এতটাইক্ষমতার অপব্যবহার করতেন যার আতংকে এখনও কাটেনি এলাকার সাধারণ মানুষের। ভুক্তভোগী এক অসহায় পরিবার বলেন,ফ্যাসিস্ট নেত্রী শশী ও তার ভাই স্বপনের অত্যাচারে তাদের মত অনেক পরিবার আজ বাসস্থানহীন।তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে দেওয়া হয় প্রাণনাশের হুমকি।সাধারণ পরিবারের উঠতি বয়সী তরুণীদের নেত্রী বানানোর প্রলোভন দেখিয়ে নামিয়ে দেওয়া হত নানান অসামাজিক কার্যকলাপে।যদি কোন তরুণী তাদের টার্গেট এ অসম্মতি প্রকাশ করে তাহলে তার উপর চালানো হত নির্যাতনের ষ্টীম রোলার।এই পরিবারের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস,খুন,গুম,হত্যা,অন্যের জমি দখল সহ নানান অপরাধের গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে।তবে,কোন অদৃশ্য শক্তির ইশারায় এই সন্ত্রাসী পরিবার কে এই পর্যন্ত বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি এই প্রশ্ন আজ সবার? নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক একজন প্রতিনিধি বলেন,গত জুলাই বিপ্লবে ছাত্র সমাজের বিরুদ্ধে অবস্থান করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা করে রাজধানীর উত্তরা কেন্দ্রিক ছাত্রদের চলমান আন্দোলন কে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে ছিল শশী-স্বপন গং।সরজমিনে তথ্য সংগ্রহে যাহার সত্যতা উঠে এসেছে।সরাসরি ছাত্র হত্যার সাথে এই পরিবারের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানাযায়।আওমীলিগ ক্ষমতা থাকা সময় মাটিতে পা পরেনি এই নারী নেত্রীর।খিলক্ষত এলাকায় তার তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পাইনি কেও অসহায় গরীবের পেটে লাথি ও রক্ত দিয়ে হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালি দ্রুত বিচারের মুখামুখি করা না গেলে ২৪ এর বিপ্লবে অর্জিত স্বাধীনতার পূর্নতা পাবে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।ফ্যাসিস্ট নেত্রী শশীর আধিপত্য এখনও বহাল,প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা।
রাজধানীর খিলক্ষেতে ভূমিদস্যু,সন্ত্রাস চাঁদাবাজ এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরশাসকের পক্ষে অর্থ যোগান দাতা শাহীনা আক্তার শশী ও তার পরিবারের আধিপত্য বিস্তারের অতিষ্ঠ পুরো খিলক্ষেতবাসী। এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়,ফ্যাসিবাদ আওয়ামী সরকারের শাসন আমলে ক্ষমতার দাম্ভিকতা দিয়ে জুলুম নির্যাতন চাঁদাবাজি,দখল বানিজ্য সহ নানান অপকর্মের সাথে জড়িত খিলক্ষেত থানা যুব মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহিনা আক্তার শশী ও তার পরিবার আওয়ামী বিতর্কিত এমপি হাবিব হাসানের সাথে সক্ষতা তৈরী করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে এই পরিবার।গত ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ছাত্র হত্যা,সন্ত্রাস,চাঁদাবাজি, জোর পূর্বক ভোগদখল ও নৈরাজ্য অব্যাহত রেখেছিলেন এলাকাজুড়ে।তৈরী করেছিলো নিজস্ব সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী,আওয়ামী লীগ নেএী শাহিনা আক্তার শশী ও তার পরিবার এতটাইক্ষমতার অপব্যবহার করতেন যার আতংকে এখনও কাটেনি এলাকার সাধারণ মানুষের। ভুক্তভোগী এক অসহায় পরিবার বলেন,ফ্যাসিস্ট নেত্রী শশী ও তার ভাই স্বপনের অত্যাচারে তাদের মত অনেক পরিবার আজ বাসস্থানহীন।তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলে দেওয়া হয় প্রাণনাশের হুমকি।সাধারণ পরিবারের উঠতি বয়সী তরুণীদের নেত্রী বানানোর প্রলোভন দেখিয়ে নামিয়ে দেওয়া হত নানান অসামাজিক কার্যকলাপে।যদি কোন তরুণী তাদের টার্গেট এ অসম্মতি প্রকাশ করে তাহলে তার উপর চালানো হত নির্যাতনের ষ্টীম রোলার।এই পরিবারের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস,খুন,গুম,হত্যা,অন্যের জমি দখল সহ নানান অপরাধের গুরুতর অভিযোগ উঠে এসেছে।তবে,কোন অদৃশ্য শক্তির ইশারায় এই সন্ত্রাসী পরিবার কে এই পর্যন্ত বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি এই প্রশ্ন আজ সবার? নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক একজন প্রতিনিধি বলেন,গত জুলাই বিপ্লবে ছাত্র সমাজের বিরুদ্ধে অবস্থান করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা করে রাজধানীর উত্তরা কেন্দ্রিক ছাত্রদের চলমান আন্দোলন কে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে ছিল শশী-স্বপন গং।সরজমিনে তথ্য সংগ্রহে যাহার সত্যতা উঠে এসেছে।সরাসরি ছাত্র হত্যার সাথে এই পরিবারের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানাযায়।আওমীলিগ ক্ষমতা থাকা সময় মাটিতে পা পরেনি এই নারী নেত্রীর।খিলক্ষত এলাকায় তার তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পাইনি কেও অসহায় গরীবের পেটে লাথি ও রক্ত দিয়ে হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালি দ্রুত বিচারের মুখামুখি করা না গেলে ২৪ এর বিপ্লবে অর্জিত স্বাধীনতার পূর্নতা পাবে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।